সূচীপত্র
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে এলএলবি পাশ করা ছাত্রদের বেশির ভাগ ছাত্রই অন্য বিষয়ে অনার্স মাস্টার্স করেছে-এটিকে অতিরিক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে অর্জন করছে – এলএলবি প্রথম পর্ব পরীক্ষার সময়সূচী
কেন্দ্র ফি কত টাকা দিতে হবে?– পরীক্ষার্থী প্রতি কেন্দ্র ফি ৫০০/-(পাঁচশত) টাকার মধ্যে ৭৫% টাকা অর্থাৎ ৩৭৫/-টাকা হারে পরীক্ষা আরম্ভ হওয়ার ২/৩ দিন পূর্বে রোল বিবরণীর প্রিন্টসহ (এক কপি) কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে হস্থান্তর করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৯ সালের এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষায় সারা দেশে ১০ হাজার ৭১১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। গড় পাসের হার ৮৬ শতাংশ। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) আতাউর রহমান এ তথ্য জানান। NU LLB Final Exam Schedule 2023 । এলএল.বি শেষ পর্ব পরীক্ষার সময়সূচি
এলএলবি করলেই কি উকিল বা এডভোকেট হওয়া যায়? না। আপনাকে কোর্টে এডভোকেট হিসেবে দাঁড়াতে হলে বার কাউন্সিলে পরীক্ষা দিয়ে পাশ করতে হবে। বার কাউন্সিলে পরীক্ষায় পাশ না করা পর্যন্ত কোর্টে কোন কেস নিয়ে লড়া যাবে না তাই এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত উকিল বা এডভোকেট হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেয়া যাবে না।
LLB 1st Part Exam Routine / ২০২১ সালের এলএলবি প্রথম পর্ব পরীক্ষার সময়সূচী
জমি জমা নিয়ে ঝগড়া বা পুলিশি ঝামেলা মোকাবেলার জন্যও অনেক শিক্ষার্থী অন্য বিষয়ে অনার্স মাস্টার্স করেও এলএলবি পাশের চেষ্টা করে থাকে।
Caption: LLB 1st Year exam routine 2023
এলএলবি প্রথম পর্ব পরীক্ষার সময়সূচী ২০২৩ । পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য যে শর্তগুলো মানতে হবে।
- পরীক্ষা শুরুর ৪/৫ দিন পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে (www.nu.ac.bd) রোল বিবরণী ও ডিজিটাল স্বাক্ষরযুক্ত
প্রবেশপত্র পাওয়া যাবে। - প্রবেশপত্রে কোন প্রকার ত্রুটি থাকলে পরীক্ষা আরম্ভের তারিখের পূর্বে অবশ্যই সংশোধন করে নিতে হবে। প্রবেশপত্র ছাড়া কোনভাবেই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যাবে না।
- পরীক্ষার্থী প্রতি কেন্দ্র ফি ৫০০/-(পাঁচশত) টাকার মধ্যে ৭৫% টাকা অর্থাৎ ৩৭৫/-টাকা হারে পরীক্ষা আরম্ভ হওয়ার ২/৩ দিন পূর্বে রোল বিবরণীর প্রিন্টসহ (এক কপি) কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে হস্থান্তর করতে হবে।
- পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল কাজে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে।
উকিল হতে কি করতে হয়??
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সনদ: আবেদন ফর্ম জমা দেবার পর কমপক্ষে ৬ মাস একজন শিক্ষানবিশ হিসাবে সিনিয়র কোন অ্যাডভোকেটের অধীনে কাজ করতে হবে। এরপর মৌখিক ও লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ হলে অ্যাডভোকেট হবার যোগ্যতা অর্জন করবেন। লক্ষ করুন যে আপিল বিভাগে কাজ করার সুযোগ পেতে বিচারপতিদের স্বীকৃতি প্রয়োজন।