Renewal of Passport in Bangladesh । অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম ২০২৩
বাংলাদেশে ২০২০ সালের ২২ শে জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্টের ব্যবহার শুরু করে। ই
মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট প্রদানের পর বর্তমানে সরকার ই পাসপোর্ট প্রদান করছে। আপনি অনলাইনেই ই পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন। ই পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও সংশোধন সংক্রান্ত তথ্য এখানে পাবেন।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট হল একটি আইসিএও অনুগামী, মেশিন রিডেবল এবং বায়োমেট্রিক ই-পাসপোর্ট পাসপোর্টধারীর দ্বারা বিদেশে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে জারি করা হয় এমন পরিচয়পত্র । বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ যে দেশ সমস্ত যোগ্য নাগরিকের জন্য ই-পাসপোর্ট ইস্যু করেছে। পাসপোর্ট পুস্তিকাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর উৎপাদন, মুদ্রণ এবং জারি করে। ই-পাসপোর্টে বৈদ্যুতিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপ এম্বেসড করা রয়েছে। ই-পাসপোর্টটিতে পাতলা ঝিল্লি স্তরে এম্বেসড হলোগ্রাফিক চিত্রসহ একত্রিশটি আলাদা সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য যুক্ত রয়েছে। এই সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য আলোর নিচে রঙ পরিবর্তন করে এবং চলন্ত হিসাবে প্রদর্শিত হয়।এছাড়া ইসরাইল ব্যতীত পৃথিবীর যেকোনো দেশে বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার যোগ্য।[৬] ই-পাসপোর্টধারীর ডেমোগ্রাফিক এবং বায়োমেট্রিক তথ্য, যেমন দশটি আঙুলের ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আইরিস স্ক্যান, মুখের রঙিন ছবি এবং ডিজিটাল স্বাক্ষর ই-পাসপোর্টে চিপে সংরক্ষণ করা হয়। [৭] আবেদনকারীর বয়সের উপর নির্ভর করে, ই-পাসপোর্টটি পাঁচ বছর বা দশ বছরের জন্য বৈধ করা হয় এবং এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বা এর বিদেশী কূটনৈতিক মিশনের মাধ্যমে জন্মগতভাবে নাগরিকদের বংশোদ্ভূত বা সরাসরি নাগরিকদের মধ্যে যোগ্য বাংলাদেশী নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশে ২০২০ সালের ২২ শে জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্টের ব্যবহার শুরু করে। ই
পাসপোর্ট করার জন্য প্রথমত আপনার ফি যোগার করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
MRP পাসপোর্ট রি-ইস্যু/ তথ্য পরিবর্তন/ সংশোধন করার জন্য নির্ধারিত আবেদন ফর্ম রয়েছে।
জনাব মোহাম্মদ শফিক বিদেশে ভ্রমন করতে চাচ্ছেন কিন্তু এ মহূর্তে তার পাসপোর্ট
অপ্রাপ্তবয়স্ক বলতে আমরা সাধারণত ১৮ বছরের কম বয়সী ব্যক্তিকে বুঝি। কিন্তু পাসপোর্ট
জনাব তৌসিফ আহমেদ ২০০৬ সালে NID কার্ড পেয়েছেন। সেসময় NID কার্ডে স্বাক্ষর
আমাদের অনেকের জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং একাডেমিক সার্টিফিকেট ও ড্রাইভিং লাইসেন্সে
পাসপোর্ট করতে দেওয়ার পর অনেক কারনে আপনার পাসপোর্ট এপ্রুভ না হয়ে তা
কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোন মামলা হলে সেক্ষেত্রে উক্ত ব্যক্তির নামে পাসপোর্ট ইস্যু
কোভিড-১৯ কিংবা করোনা পরবর্তী সময়ে আবার ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত প্রক্রিয়াটা স্বাভাবিক হয়েছে।