প্রতিটি মানুষই কাজ এবং কাজ নিয়ে থাকলে একঘুয়েমি চলে আসবে- তাই কাজের ফাকেঁ অবশ্যই কোথাও বেড়াতে যাওয়া উচিৎ – বাংলাদেশের ৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থান ২০২৩

বাংলাদেশে পর্যটন খাতে ৫টি জনপ্রিয় স্থান কি কি? কুমিল্লা জেলা বাংলাদেশের পর্যটকদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় একটি গন্ধর্ব শহর। বিশেষভাবে ময়ুরখালি সীতাকুণ্ড, ময়ুরখালি পাকশালা, রাজাবাড়ী রাজবাড়ী মন্দির, আদি পর্যটক আকর্ষণের জন্য খুব পরিচিত। কক্সবাজার বাংলাদেশের সুন্দর সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্যের জন্য প্রসিদ্ধ। সেখানে কক্সবাজার সীতাকুণ্ড, ভাবনা বিশেষ পর্যটক আকর্ষণ হিসেবে উল্লিখিত হতে পারে। সুনামগঞ্জ হলো বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের প্যারাডাইস। তারাপুর, জল্দাপাদ ন্যাশনাল পার্ক, স্রীমঙ্গল চা বাগান, আদি স্থানের সুন্দর পর্যটন স্পট হতে পারে। স্যান্ড্রুপ্স বিশেষভাবে গাভির চট্টর এবং সুন্দর নীলগিরি সমুদ্র সৈকতের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। বাংলাদেশের রাজধানী ধাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন গন্ধর্ব যা বিশেষভাবে শাহবাগের বটানিক্যাল গার্ডেন, সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, আব্স্ট্রাক্ট স্কাল্পচার, ন্যাশনাল মিউজিয়াম, স্টারবাজার, জাতীয় প্রতিরোধ দ্বার, আদি স্থানের জনপ্রিয় আকর্ষণ সমূহ আছে। এই স্থানগুলি বাংলাদেশের পর্যটকদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয়।

ভ্রমণের সময় সাথে যা যা নিয়ে যাবে- একটা শার্ট আর ট্রাউজার (অতিরিক্ত কাপড় নেয়া একদম পছন্দ না)। ৫ থেকে ৬ টা বই ( বই ছাড়া আমি মৃত)। ফোন নিয়ে যাবেন। যদিও কেউ কেউ ফোনের ঝামেলা সাথে রাখতে চায় না ( ছবি তুলতে একদম পছন্দ করি না)। সবকিছু মন থেকে অনুভব করতে চাই। একটি ডাইরি আর কলম ( একা ভ্রমণে কিছু গল্প ও কবিতে লেখা হয়ে যায়)।

বাংলাদেশের ৫০ টি দর্শনীয় স্থান । বাংলাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থান ।  এলাকার দর্শনীয় স্থান । বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানের ছবি । বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানের নামের তালিকা

ভ্রমণে যা মনে রাখবেন- অপরিচিত কারো কথা শুনতে নাই। নিজের কাছে যেটা ভালো মনে সেটা করাই উত্তম। কাউকে নিজের পরিচয় না দেয়া। অতিরিক্ত জোড়াজোড়ি করলে দরকার হলে মিথ্যে পরিচয় দিবেন। কারো লোভনীয় কোনো অফারে রাজি না হওয়া, কেউ কোনো কিছু নিয়ে আশ্বস্ত করলে তার থেকে আশা না করা। হোটেলে থাকার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা।(একবার ভীষণ বিপদে পড়েছিলাম, ৯৯৯ কল করে উদ্ধার হয়েছিলাম)।

Caption: Travelling Place that you want to visit । ৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থানের ছবি ডাউনলোড করুন

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১০০টি ভ্রমণস্থল । আপনি কোথায় কোথায় বেড়াতে গিয়েছেন?

1. সাজেক
2. ময়ুঙকপাল
3. রিসাং ঝর্ণা
4. তারেং
5. আলুটীলা
6. বিছানাকান্দি
7. রাতারগুল
8. জাফলং
9. লালখাল
10. উৎমাছড়া
11. সাদাপাথর
12. তুরং ছড়া
13. মাধবকুন্ডু
14. মাধবপুর লেক
15. লাওয়াছড়া
16. হাম হাম ঝর্ণা
17. চন্দ্রনাথ পাহাড়
18. নাপিত্তিছড়া ট্রেইল
19. খৈয়াছড়া- খৈয়াছড়া ৮ম স্টেপ
20. খৈয়াছড়া ১৩ম সিড়ি
21. কমলদহ ট্রেইল
22. সোনাইছড়ি ট্রেইল
23. সুপ্তধারা, সহস্রধারা
24. বাশবাড়িয়া
25. কুমিরা সি বিচ
26. সন্দিপ
27. কুয়াকাটা
28. নিঝুম দ্বীপ
29. চর কুকরি মুকরি
30. মনপুরা
31. ভাসমান পেয়ারা বাজার
32. বিরিসিরি
33. বারিক্কা টিলা
34. টাংগুয়ার হাওর
35. শিমুল বাগান
36. টেকেরঘাট
37. নিলাদ্রি লেক
38. কাপ্তাই লেক
39. দুপ্পানি ঝর্ণা
40. গাছকাটা ঝর্ণা
41. ণকাটা ঝর্ণা
42. দুমলং
43. পতেংগা সি বিচ
44. নারিকেল সি বিচ
45. মহেশখালি
46. সেইন্ট মার্টিন
47. সোনারগাও
48. মৈনট ঘাট
49. মাওয়া ঘাট
50. আড়িয়াল বিল
51. নীলগিরি
52. নিলাচল
53. স্বর্ম্মন্দির
54. মেঘলা
55. অমিয়াখুম জলপ্রপাত
56. আলীকদম গুহা
57. কেওক্রাডং
58. জাদিপাই ঝর্ণা
59. চিম্বুক পাহাড়
60. দামতুয়া ঝর্ণা
61. তিনাপ সাইতার
62. নাফাখুম
63. নাইক্ষংমুখ
64. সাতভাইখুম
65. ভেলাখুম
66. দেবতাখুম
67. মহামায়া লেক ক্যাম্প
68. গুলিয়াখালি
69. ক্রিস তং
70. সাকাহাফং
71. জোতলং
72. যোগী হাফং
73. তাজিংডং
74. ডিম পাহাড়
75. তলাবং ঝর্ণা
76. রেমাক্রি
77. সুন্দরবান
78. কক্সবাজার
79. সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড
80. হরিংঘাট
81. বগাকাইন হ্রদ
82. লিলুক ঝর্ণা
83. রিজার্ভ ফলস
84. নিকলী হাওর
85. ঢিবির হাওর
86. কালাপাহাড়
87. মাতায়ন্তং
88. দেবতাপুকুর
89. হাজাছরা ঝর্ণা
90. লালনের কুঠিবাড়ি
91. রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি
92. মন্টু মিয়ার বাগানবাড়ী
93. মুজিবনগর
94. কান্তজিউ মন্দির
95. তিনবিঘা করিডোর
96. গুঠিয়া মসজিদ
97. পাথরঘাটা
98. বালাসি ঘাট
99. বালিয়া মসজিদ
100. রামসাগর

বেড়াতে যাওয়ার সময় কি কি বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়?

দেশের ভেতর কোথাও ঘুরতে গেলে সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র নিতে ভুলবেন না। জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে, জন্মনিবন্ধন সনদ সঙ্গে নিন। শিক্ষার্থীরা নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছবিযুক্ত পরিচয়পত্রও সঙ্গে রাখতে পারেন। আর দেশের বাইরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয়পত্র দুটোই লাগবে। জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা পাসপোর্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ এই জিনিসগুলো ব্যাগের নিরাপদ স্থানে রাখুন। প্রয়োজনে, গুরুত্বপূর্ণ এই কাগজগুলোর জন্য আলাদা ছোট একটি ব্যাগ ঘাড়ে ঝুলিয়ে নিন।একইভাবে টাকাপয়সাও নিরাপদভাবে সঙ্গে নিন। দুর্গম কিংবা প্রত্যন্ত কোনো এলাকায় যাওয়ার ক্ষেত্রে এটিএম কার্ডের ওপর নির্ভরশীল হওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে নগদ টাকা সঙ্গে নিতে হবে। ভ্রমণের সময় অবশ্যই প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কিছু অর্থ সঙ্গে রাখুন। গন্তব্যস্থলের আবহাওয়া কেমন, তা আগে থেকে জেনে নিন। সেই অনুযায়ী প্রয়োজনী জামাকাপড় ব্যাগে ভরে নিন। এর পাশাপাশি হালকা ওজনের প্লাস্টিক বা রাবারের হাওয়াই চপ্পলও নিয়ে নিন।