সূচীপত্র
পাসপোর্ট থাকা সাপেক্ষে প্রাপ্ত বয়স্ক ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক বাংলাদেশী নাগরিক বাংলাদেশ টু ভারত ট্রেনে ভ্রমণ বা যাতায়াত করতে পারবেন – ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
ট্রেনে ঢাকা টু কলকাতা ভ্রমণ করা যায় কি? – হ্যাঁ, ট্রেনে ঢাকা থেকে কলকাতা ভ্রমণ করা যায়। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ট্রেন রয়েছে, যেমন “মৈত্রী এক্সপ্রেস” ও “মিতালী এক্সপ্রেস”। তবে আপনি বন্ধন এক্সপ্রেসের মাধ্যমে খুলনা টু কলকাতা ভ্রমণ করতে পারবেন। ট্রেনে ভ্রমণের জন্য টিকেট ক্রয় করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি একটি ট্রেন টিকেট এজেন্ট বা টিকেট কাউন্টার থেকেও টিকেট ক্রয় করতে পারেন। ভারত বা আন্তর্জাতিক ট্রেনের টিকেট ক্রয়ের আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করুন
বন্ধন এক্সপ্রেসে কলকাতা টু খুলনা যাতায়াত করতে পারবেন- এই ট্রেনটি খুলনা-কলকাতা রুটে সপ্তাহে দুদিন (রোববার ও বৃহস্পতিবার) চলাচল করে। ট্রেনটিতে এসি সিট ও এসি চেয়ারের ব্যবস্থা রয়েছে। খুলনা-কলকাতার এসি সিটের ভাড়া ২ হাজার ৫৫ টাকা। এসি চেয়ারের ভাড়া ১ হাজার ৫৩৫ টাকা। পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের ভাড়া হবে মূল ভাড়ার ৫০ শতাংশ। এক্ষেত্রে পাসপোর্ট অবশ্যই থাকতে হবে। ভারত- বাংলাদেশ ইমিগ্রেশনে যে সকল কাগজপত্র লাগে জেনে নিন।
টিকিট ফেরত দেওয়ার বিধান কি? কোনো কারণে যেতে না পারলে টিকিট ফেরত দেওয়ার সুযোগ রেখেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে যাত্রা শুরুর ১২০ ঘণ্টা আগে ফেরত দিলে সার্ভিস চার্জ বাবদ ২৫ শতাংশ, ১২০ ঘণ্টার কম ও ৯৬ ঘণ্টার বেশি সময়ের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ বাবদ ৫০ শতাংশ ভাড়া কেটে নেওয়া হবে প্রতি টিকিটে। ৯৬ ঘণ্টার কম ও ৭২ ঘণ্টার বেশি সময়ের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ বাবদ টিকিটের মূল্যের ৭৫ শতাংশ টাকা কর্তনযোগ্য। অন্যান্য ক্ষেত্রে কোনো মূল্য ফেরতযোগ্য নয়। মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন এবং মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সাথে, বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে তিনটি আধুনিক দিনের সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যাত্রীবাহী ট্রেনের মধ্যে একটি। বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিট মূল্য ২০২৩ । রেলের স্ট্যান্ডিং টিকিটের মূল্য কত টাকা?
যে ট্রেনের মাধ্যমে আপনি ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন / বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক ট্রেন গুলো চলার সময়সূচী দেখুন । আন্তর্জাতিক ট্রেন বলতে ঢাকা টু কলকাতা (ভারত), কলকাতা টু ঢাকা যাতায়াত।
মৈত্রী এক্সপ্রেস বা ঢাকা-কলকাতা এক্সপ্রেস একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন যাত্রীবাহী ট্রেন যা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ভারতের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় যাতায়াত করে। এটি এবং বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন এই দুই দেশের মধ্যে চলাচল করে। মৈত্রী এক্সপ্রেস চালু হয় ৫২ বৎসর পর।
মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কেনার জন্য আগে থেকেই একটি বৈধ ভিসা এবং পাসপোর্ট প্রয়োজন। বাংলাদেশের ঢাকায় ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে এবং ভারতের শিলিগুড়ির নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশনে টিকিট পাওয়া যায় । ট্রেন, বাস এবং লঞ্চে সক্ষমতার অর্ধেক সংখ্যক যাত্রী নেয়া যাবে
বাংলাদেশ টু ভারত যাতায়াতের জন্য ০৩টি ট্রেন রয়েছে । আপনি যে কোন একটিতে নির্ধারিত ভাড়া প্রদান সাপেক্ষে যাতায়াত বা ভ্রমণ করতে পারবেন
- মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন ভাড়া – এসি সিট ভ্যাট ট্যাক্স সহ ৪১৯৫ টাকা, এসি চেয়ার ২৯৬৫ টাকা।
- বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন ভাড়া – এসি সিট ভ্যাট ট্যাক্স সহ ২৩৫০ টাকা, এসি চেয়ার ১৭৩৫ টাকা।
- মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন ভাড়া – এসি বার্থ ভ্যাট ট্যাক্স সহ ৫৯১৫ টাকা, এসি সিট ৪০৬৫ , এসি চেয়ার ৩২১০ টাকা। সূত্র দেখুন
যাত্রীর সাথে সর্বোচ্চ কত কেজি চার্জ ছাড়া বহন করা যায়?
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক যাত্রী অনধিক ২টি লাগেজে/ব্যাগে (৬৫সে.মি. x ৮০সে.মি.) সর্বোচ্চ ৩৫ কেজি এবং অপ্রাপ্ত (৫ বছর বয়সী) যাত্রী সর্বোচ্চ ২০ কেজি মালামাল বিনা মাশুলে নিজ দায়িত্বে সঙ্গে নিতে পারবেন। প্রাপ্ত বয়স্ক যাত্রীর ক্ষেত্রে ৩৫ কেজির উর্ধ্বে ৫০ কেজি পর্যন্ত মালামাল বহন করার জন্য কেজি প্রতি বা তার অংশ বিশেষের জন্য ২ ইউএস ডলার মাশুল আদায় করতে হবে। ৫০ কেজির ঊর্ধ্বে মালামাল বহন করলে কেজি প্রতি বা তার অংশ বিশেষের জন্য ১০ ইউএস ডলার অতিরিক্ত মাশুল আদায় করতে হবে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক যাত্রীর ক্ষেত্রে ২০ কেজির উর্ধ্বে ৩৫ কেজি পর্যন্ত মালামাল বহন করার জন্য কেজি প্রতি বা তার অংশ বিশেষের জন্য ২ ইউএস ডলার মাশুল আদায় করতে হবে। ৩৫ কেজির উর্ধ্বে মালামাল বহন করলে কেজি প্রতি বা তার অংশ বিশেষের জন্য ১০ ইউএস ডলার অতিরিক্ত মাশুল আদায় করতে হবে। মেট্রো স্টেশনে ও ট্রেনে করণীয় ও বর্জনীয় ২০২৩ । ট্রেনে যে সকল কাজ করলে জরিমানা গুণতে হবে
Tangail to Dhaka Train Schedule 2023 । টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার সময়সূচী