ভূমি আইন ২০২৪

উৎসে কর বিধিমালা এর সংশোধন ২০২৪ । দলিল রেজিস্ট্রির উৎস কর কাঠাপ্রতি ৫ লক্ষ টাকা কমানো হয়েছে?

এস.আর.ও.নং-২৮৩-আইন/আয়কর- ১৪ / ২০২৩। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১২ নং আইন) এর ধারা ৩৪৩ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, উৎসে কর বিধিমালা, ২০২৩ এর নিম্নরূপ অধিকতর সংশোধন করিল – উৎসে কর বিধিমালা এর সংশোধন ২০২৪

ঢাকা গুলশান বনানীতে খরচ কত? ঢাকা জেলার গুলশান, বনানী, মতিঝিল ও তেজগাঁও থানার অন্তর্গত সকল মৌজায় ক শ্রেণীর জমির কর হার ভূমি মূল্যের ৮% অথবা কাঠাপ্রতি ১৫ লক্ষ টাকা পুন:নির্ধারণ করা হয়েছে যা পূর্বে ছিল কাঠা প্রতি ২০ লক্ষ টাকা। ঙ শ্রেণীর জমির ক্ষেত্রে কাঠা প্রতি ৫ লক্ষ টাকা রাখা হয়েছে।

ঢাকা জেলার খিলক্ষেত এলাকায় এপার্টমেন্টের ক্ষেত্রে কত টাকা? ঢাকা জেলার খিলক্ষেত, কাফরুল, মোহাম্মদপুর, সুত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা মডেল থানা, ক্যান্টনমেন্ট থানা, চকবাজার থানা, কোতোয়ালি থানা, লালবাগ থানা, খিলগাঁও, শ্যামপুর, গেন্ডারিয়া থানার অন্তর্গত সকল মৌজার আবাসিক ভবন বা অ্যাপার্টমেন্টের ক্ষেত্রে ১৪০০ টাকা প্রতি বর্গ মিটারের ক্ষেত্রে কর পরিশোধ করতে হবে।

ঢাকা বা শহর ছাড়া অন্য জেলার ক্ষেত্রে কর কেমন? দেশের অন্য যে কোন জেলার ক্ষেত্রে দলিলে উল্লিখিত ভূমির মূল্যের ৩% কর দিতে হবে। এটি পূর্বেও কার্যকর ছিল তবে ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী এবং চট্টগ্রাম জেলার ক্ষেত্রে ৫% কর প্রযোজ্য হইবে।

উৎসে কর বিধিমালা ২০২৪ pdf / উৎসে কর কমানোতে জমি বিক্রিতে গতি আসবে

জমির উৎসে কর বলতে কি বুঝায়? যখন কোন আয় হবে যেখানে হবে সেখানেই টাকা পরিশোধের সময় নির্দিষ্ট হারে কর কেটে তা সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে। যেহেতু আয়ের উৎস যেখানে এবং আয় পরিশোধের সময় এই কর কেটে রাখা হয় তাই এই কর উৎসে কর হিসেবে পরিচিত। এটি ছাড়াও আরও সরকারি খরচ রয়েছে।

উৎসে কর বিধিমালা এর সংশোধন ২০২৩ । দলিল রেজিস্ট্রির উৎস কর কাঠাপ্রতি ৫ লক্ষ টাকা কমানো হয়েছে?

উৎসে কর বিধিমালা এর সংশোধন ২০২৩ পিডিএফ ডাউনলোড

জমি রেজিস্ট্রি উৎসে কর হার ২০২৪ । ঢাকার কোথায় উৎসে কর কত?

  1. গুলশান, বনানী- ৮% অথবা কাঠা প্রতি ৫ লক্ষ হতে ১৫ লক্ষ পর্যন্ত।
  2. ধানমন্ডী, রমনা-জমি মূল্যের ৮% অথবা কাঠা প্রতি ৩-১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
  3. খিলক্ষেত, শ্যামপুর-জমি মূল্যের ৮% অথবা কাঠা প্রতি ১.৫-৫.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
  4. উত্তরা, গাজীপুর-জমি মূল্যের ৮% অথবা কাঠা প্রতি ১-৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
  5. চট্টগ্রাম, পাহাড়তলী- জমি মূল্যের ৬% অথবা কাঠা প্রতি ৮০ হাজার হতে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
  6. ধামরাই, সদরঘাট- জমি মূল্যের ৬% অথবা কাঠা প্রতি ৫০ হাজার হতে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
  7. চট্টগ্রাম ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন- জমি মূল্যের ৪% প্রযোজ্য।
  8. অন্যান্য জেলার ক্ষেত্রে ৩% প্রযোজ্য হইবে।
  9. উপজেলার ক্ষেত্রে ২% প্রযোজ্য হইবে।

ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি করতেও কি কর দিতে হয়?

অবশ্যই। প্রতি স্কয়ারফিট ৬৫০০ -১৬০০ টাকা ঢাকা শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে। ঢাকা চট্টগ্রামে উল্লেখিত এলাকা ব্যতীয় অন্যান্য এলাকার জন্য সর্বনিম্ন ৩০০ টাকা হতে ১০০০ টাকা পর্যন্ত প্রতি বর্গ মিটারে উৎসে কর দিতে হবে। মুসলিম আইনের বিধান এবং রেজিট্রেশন এ্যাক্ট অনুযায়ী হেবা/দানসূত্রে রেজিষ্টিকৃত দলিলের ভিত্তিতে রেজিট্রেশন/ নামজারীকার্যকম সম্পন্ন হয়- স্বামী-স্ত্রী ও পুত্র-কন্যা সম্পর্কের ক্ষেত্রে উত্তরাধিকারগণ্যে নির্ধারিত ফি গুন্দান সাপেক্ষে রেজিস্ট্রি কার্যক্রম সম্পদের পর সংশিষ্ট এমই’র দপ্তরে পরবর্তী কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। উক্ত সম্পর্ক ব্যতিত অন্যান্য সম্পর্কের মধ্যে টোকেন মূল্যে রেজিষ্ট্রির মাধ্যমে হেবা/দানমূলে প্লট/ফ্ল্যাট হস্তান্তরের ক্ষেত্রে ফ্ল্যাট কর্তৃপক্ষের সভাপতিত্বে কমিটির মাধ্যমে কেস টু কেস ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত দিবেন।

হেবা দলিল করার নিয়ম ২০২৩ । হেবা দলিল খরচ কত টাকা?

সাব কবলা দলিল খরচ ২০২৩ । সাফ কবলা বা মালিকানা হস্তান্তর বিক্রয় দলিল কি?

দলিল রেজিস্ট্রেশন ফিস । হেবা ঘোষণাপত্র দলিল খরচ কত?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *