সূচীপত্র
বাংলাদেশ পুলিশের পোষাকের ধরন ও লোগো অনুসারে ইউনিট বুঝা যায় – হাই-ওয়ে পুলিশ বা শিল্প পুলিশ নির্ধারিত অঞ্চলে ডিউটি করে থাকে – পুলিশে রদবদল ২০২২
বাংলাদেশ পুলিশ – বাংলাদেশের একমাত্র আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা। সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান অধিকর্তাকে বলা হয় মহা পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি)। চুরি-ডাকাতি রোধ, ছিনতাই প্রতিরোধ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা ইত্যাদি সমাজ বিরোধী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধসহ বিভিন্ন জনসভা, নির্বাচনী দায়িত্বে বাংলাদেশ পুলিশ অংশগ্রহণ করে থাকে। বাংলাদেশ পুলিশে পুরুষ-নারী উভয়ই চাকুরি করছে।
প্রাচীন যুগে কি পুলিশ ছিল? পুলিশের একটি দীর্ঘ এবং অনেক পুরোনো ইতিহাস আছে। ইতিহাসের একটা গবেষণা দেখায় যে পুলিশ ছিল পুরাতন সভ্যতা হিসাবে। রোম শহরে পুলিশ দেশ সম্পর্কে অগাস্টাস সময়ে ওঠে মুষ্টি শতাব্দীর খ্রিস্টপূর্বাব্দে এর মধ্য প্রতি একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান, পুলিশি ইতিহাস বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও খুব পুরানো।
মানুসংগীতা, চিত্রলিপিতে সম্রাট অশোক, এবং প্রখ্যাত ভ্রমণকারীরা আমাদের ইতিহাস রচনার মূল উৎস। এই সূত্র থেকেই এই দ্বার এবং বাংলাদেশ পুলিশের খণ্ডিত ইতিহাস রচিত হয়। অর্থশাস্ত্র এর মধ্যে কৌতিল্য দ্বারা, নয়টি গুপ্ত চর ধরন উল্লেখ করা হয়। এই সময় পুলিশি বুদ্ধিমত্তা সংগ্রহ করার জন্য বিরোধী কার্যক্রম এবং সরকারী প্রতিবন্ধক সমাজের মধ্যে আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা সীমাবদ্ধ ছিল। গুপ্ত চর দায়িত্ব এমনভাবে যে তারা সেনাবাহিনী, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা কার্যকলাপের উপর নজরদারি বাড়ানো আচার ব্যবহার করা হয়। এই জন্য লোভ এবং উসকানি সব অর্থ ব্যবহার করা হয়। অনুসন্ধান কৌশল এবং তদন্ত কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে তথ্য অর্থশাস্ত্র মধ্যে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। শাস্তি প্রক্রিয়ার অভিযুক্ত এই বইয়ে পাওয়া যায়। তাই এটি ছিল অধিকৃত যে স্বশাসিত স্থানীয় নিয়মের অধীন সেখানে গ্রামীণ ও শহুরে এলাকায় পুলিশ এক ধরনের হতে পারে।
বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে ৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ৩ মাস অন্তর অন্তর বদলি করা হয় / স্থায়ী পোস্টিং হতে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত বদলি ডিউটি করতে হয়।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে বাংলাদেশ পুলিশ নিয়ন্ত্রিত হয়। এই অফিস ঢাকার গুলিস্তানে।
বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের কর্মকর্তাগণকে বদলি/পদায়ন প্রজ্ঞাপন: ডাউনলোড
বিভিন্ন পুলিশের বিভিন্ন কাজ । বাংলাদেশ পুলিশের ইউনিট কতগুলো?
- পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স (পুলিশ সদরদপ্তর)
- রেঞ্জ পুলিশ
- মেট্রোপলিটন পুলিশ
- বিশেষ শাখা (এসবি)
- অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)
- আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)
- র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)
- রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)
- শিল্প পুলিশ
- হাইওয়ে পুলিশ
- পুলিশ ইন্টারনাল ওভারসাইট (পিআইও)
- পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই)
- ট্রেনিং ইন্সটিটিউটস
- ট্যুরিস্ট পুলিশ
- নৌ পুলিশ
- এন্টি টেররিজম ইউনিট
হাইওয়ে পুলিশের কাজ কি?
মহাসড়ক নিরাপদ করা এবং যানজটমুক্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে সরকার হাইওয়ে পুলিশ গঠনের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলে ২০০৫ সালে হাইওয়ে পুলিশ তার যাত্রা শুরু করে। হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (হাইওয়ে পুলিশ)। হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুটি হাইওয়ে পুলিশ উইং আছে। ইস্টার্ন উইং এর সদর দফতর কুমিল্লায় এবং ওয়েষ্টার্ন উইং এর সদর দফতর বগুড়ায় অবস্থিত। প্রতিটি উইং এর নেতৃত্বে আছেন একজন সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ (হাইওয়ে)। অপর্যাপ্ত জনবল আর যানবাহন সংকটের কারণে দেশব্যাপী বিস্তৃত মহাসড়কে হাইওয়ে পুলিশের উপস্থিতি খুব সন্তোষজনক নয়।
বাংলাদেশ পুলিশ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন।