আজকের খবর ২০২৫

Bangladesh Land Measurement Info 2025 । জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণা দেখুন

ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলাদি লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজ ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়ে ভূমির পরিমাপ হলো: (১) ডেসিমেল বা শতাংশ বা শতক (২) কাঠা, (৩) বিঘা এবং (৪) একর এই পরিমাপ সর্ব এলাকায় সর্বজন গৃহীত। এটা “সরকারি মান”( Standerd Measurement) বলে পরিচিত-Bangladesh Land Measurement Info 2025

কয় ফুটে এক গজ? ইঞ্চি, ফুট ও গজ- ১২” ইঞ্চি = ১ ফুট; ৩ ফুট= ১ গজ; ভূমি যে কোন সাইজের কেন ভূমির দের্ঘ্য ও প্রস্থে যদি ৪৮৪০ বর্গগজ হয় তাহলে এটা ১.০০ একর (এক একর) হবে। যেমনঃ ভূমির দৈর্ঘ্য ২২০ গজ এবং প্রস্থ ২২ গজ সুতরাং ২২০ গজ×২২ গজ= ৪৮৪০ বর্গগজ। ভূমির পরিমাপ পদ্ধতি সঠিক এবং সহজ করার জন্য ফরাসী বিজ্ঞানী এডমন্ড গান্টা এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তিনি ভূমি পরিমাপের জন্যে ইস্পাত দ্বারা এক ধরণের শিকল আবিষ্কার করেন। তিনি ভূমি পরিমাপের জন্য ইস্পাত দ্বারা এক ধরণের শিকল আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে তার নাম অনুসারেই এই শিকলের নামকরণ করা হয় গান্টার শিকল। আমাদের দেশে গান্টার শিকল দ্বারা জমি জরিপ অত্যন্ত জনপ্রিয়। একর, শতক এবং মাইলষ্টোন বসানোর জন্য গান্টার শিকল অত্যন্ত উপযোগী। এই শিকলের দৈর্ঘ্য ২০.৩১ মিটার (প্রায়) বা ৬৬ ফুট গান্টার শিকল ভূমি পরিমাপের সুবিধার্থে একে ১০০ ভাগে ভাগ করা হয় থাকে। এর প্রতিটি ভাগকে লিঙ্ক বা জরীপ বা কড়ি বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।

এক লিংক সমান কত? প্রতি এক লিঙ্ক = ৭.৯২ ইঞ্চি। দৈর্ঘ্য ১০ চেইন ×প্রস্থে ১ চেইন = ১০ বর্গ চেইন = ১ একর। গান্টার শিকলে ১০ লিঙ্ক বা ৭৯.২ ইঞ্চি পর পর নস বা ফুলি স্থাপন করা হয় (নস ফুলি)। ২০ লিঙ্ক বা ১৫৮.৪ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়- ৩০ লিঙ্ক বা ২৩৭.৩ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়- আমাদের দেশে জমি-জমা মাপ ঝোকের সময় চেইনের সাথে ফিতাও ব্যবহার করা হয় সরকারি ভাবে ভূমি মাপার সময় চেইন ব্যবহার করা হয় এবং আমিন সার্ভেয়ার ইত্যাদি ব্যাক্তিগণ ভূমি মাপার সময় ফিতা ব্যবহার করেন ভূমির পরিমান বেশি হলে চেইন এবং কম হলে ফিতা ব্যবহার করাই বেশি সুবিধাজনক। আমাদের দেশে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন প্রকারের মাপ ঝোক প্রচলিত রয়েছে এগুলো হলো কানি-গন্ডা, বিঘা-কাঠা ইত্যাদি অঞ্চলে ভেদে এই পরিমাপগুলো আয়তন বিভিন্ন রকমের হয়ে তাকে বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমির পরিমাপ বিভিন্ন পদ্ধতিতে হলেও সরকারি ভাবে ভূমির পরিমাপ একর, শতক পদ্ধতিতে করা হয় সারাদেশে একর শতকের হিসাব সমান কানিঃ কানি দুই প্রকার যথা- (ক) কাচ্চা কানি (খ) সাই কানি

পর্চা মৌজা এগুলো কি? বেশ কিছু দিন থেকে ভাবনায় ছিল দেশের একজন সু-নাগরিক হিসাবে নূন্যতম যে সব প্রয়োজনীয় আইন কানুন প্রত্যেকের জানা থাকা দরকার তা নিয়ে মাঝে মাঝে বিভিন্ন ট্রপিকসের ভিত্তিতে পোষ্ট দিয়ে সবার সাথে শেয়ার করবো তবে সময়ের অভাবে এতদিন কোন পোষ্ট দেওয়া হয়নি আজ একটি বিষয় নিয়ে আলাপ করলাম যদি এই পোষ্ট আপনাদের এতটুকু উপকারে আসে তবে আগামীতে আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে পোষ্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে। আমাদের অনেকে আছেন যারা বিভিন্ন সময় প্লট, ফ্ল্যাট বা জমি জমার মাপ ঝোপ নিয়ে কি করবেন বুঝতে পারেন না তাদের জন্য আমি প্রায় কারো না কারো প্রয়োজন হয় এমন কিছু মাপ ঝোপের হিসাব তুলে ধরলাম নিন্মে আশা করি হিসাব বা পরিমাপ গুলো আপনাদের কাজে আসবে আগামীতে আমি জমি জমার হিসাব বা জমি জমা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় বিষয় গুলো যেমন:- B.S কি, R.S কি, পর্চা , খতিয়ান, দলিল ইত্যাদি ক্রমান্নয়ে তুলে ধরবো এখানে আমি একটি পরিমাপকে বিভিন্ন ভাবে তুলে ধরেছি কারন প্রত্যেকে যেন যার যার সুবিধা মতে সহজে বুঝতে পারেন।

মৌজা: ভূমি জরিপের ভৌগলিক ইউনিটকে মৌজা রাজস্ব নির্ধারণ এবং রাজস্ব- আদায়ের জন্য এক ইউনিট জমির ভৌগোলিক আভিব্যক্তি হলো মৌজা একটি মৌজা আনুমানিক ভাবে একটি গ্রামের সমান বা এর চেয়ে কিছুটা ছোট-বড় হয় ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভের(CS) সময়ে এক একটি মৌজা এলাকাকে পৃথকভাবে পরিচিতি নম্বর নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয় বাংলাদেশে মোট মৌজার সংখ্যা হচ্ছে ৬৯,৯৯০ টি।

দাগ নম্বর: একটি মৌজার বিভিন্ন মালিকের বা একই মালিকের বিভিন্ন শ্রেণিভূক্ত জমিকে নকশায় যে পৃথক পরিচিতি নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয় তাকে দাগ বলে মৌজা মাপের উত্তর-পশ্চিম কোন থেকে দাগ নম্বর প্রদান শুরু হয় এব দক্ষিন-পূর্ব কোনে এসে শেষ হয়। ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের পর তহসিল অফিস হতে ভূমি মালিককে যে রশিদ দেয়া হয় তাকে দাখিলা বলে। জরিপের খানাপুরি স্তর পযন্ত কাজ শেষ করে খসড়া খতিয়ান প্রস্তুত করে এর অনুলিপি মালিকের নিকট বিলি করা হয় খতিয়ানের এই অনুরিপি ‘পর্চা’ নামে পরিচিত।

সাধারণত মাপজোকের মাধ্যমে জমিকে একাধিক অংশে বিভক্ত করা হয়। এর প্রতিটি খন্ডকে দাগ বা Plot বলে। জরিপের সময় এরকম প্রত্যেক খন্ড জমিকে একটি নম্বর দ্বারা সূচিত করা হয়। এই নম্বরকেই দাগ নম্বর বলে।

একটি মৌজায় এক বা একাধিক ভূমি মালিকানার বিবরণ তথা ভূমির পরিমান, শ্রেণি,হিস্যা ইত্যাদি যে পৃথক পরিচিতি নম্বর দিয়ে চিহ্নিত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। কোন এলাকার সর্বশেষ জরিপে খতিয়ানের রেকর্ড প্রস্তুত হওয়ার পর সরকার দ্বারা বিঙ্গপ্তির মাধ্যমে ঘোষিত হয়ে বর্তমানে চালু আছে এমন খতিয়ানকে হাল খতিয়ান বলে

Caption: Land Measurement of Bangladesh

বিঘা পরিমাপক ২০২৫ । ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি

  1. ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
  2. ১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
  3. ১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
  4. ১ কাঠা = ১৬ ছটাক
  5. ১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
  6. ২০ কাঠা = ১ বিঘা
  7. ৬০ কাঠা = ১ একর
  8. ১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
  9. ১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
  10. ১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
  11. ১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
  12. ১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
  13. ১ কানি = ২০ গন্ডা=৪০০০০ বর্গলিংক
  14. ১ কানি = ২৪ কাঠা
  15. ১ বিঘা =২০ কাঠা
  16. ১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
  17. ১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
  18. ১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
  19. ১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
  20. ১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
  21. ৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
  22. ৭৪১ বিঘা=১৪৮২০ কাঠা=১০৬৭০৪০০ বর্গফুট =৯৯১৬৭২ বর্গমিটার= ১বর্গকিলোমিটার= ২৪৭একর
  23. ৭.৪১বিঘা=১৪৮.২কাঠা=১০৬৭০৪ বর্গফুট =৯৯১৩ বর্গমিটার=১ হেক্টর=২.৪৭একর
  24. ১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
  25. ১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
  26. ১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ =৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
  27. ১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
  28. ১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
  29. ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
  30. ১ শতাংশ =১৯৩.৬ বর্গহাত
  31. ২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
  32. ১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
  33. ১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
  34. ১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
  35. ১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
  36. ১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
  37. ১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
  38. ৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
  39. ১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
  40. ১ একর = ৬০.৫ কাঠা
  41. ১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
  42. ২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
  43. ১ হেক্টর=২.৪৭একর
  44. ১ হেক্টর = ৭.৪১বিঘা
  45. ১ হেক্টর = ১৪৮.২কাঠা
  46. ১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
  47. ১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার =৯৯১৩ বর্গমিটার
  48. ১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
  49. ১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
  50. ১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
  51. ১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
  52. ১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
  53. ১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
  54. ১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
  55. ১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
  56. ১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

সাবেক খতিয়ান কি?

হাল খতিয়ানের পূর্ব পযন্ত চালু খতিয়ানকে সাবেক খতিয়ান বলে,যা বর্তমানে চালু নেই তবে এর গুরুত্ব অনেক বিধায় এর সংরক্ষন দরকার। সিএস খতিয়ানের পূর্ণরুপ Cadastral Survey (দেশব্যাপি জরিপ) খতিয়ান ১৯১০-১৯২০ সালে জরিপ করে এই খতিয়ান তৈরী করা হয়েছিল এস এ খতিয়ান।এসএ খতিয়ান এর পূর্নরুপ State Acquisition (রাষ্ট্রকতৃক অর্জন) খতিয়ান টেস্ট একুইজিশন এন্ড টেনেন্সি আইন প্রণয়ন করে ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত করা হয় জমিদারি প্রথা উচ্ছেদের পর যে খতিয়ান তৈরী করা হয় তাকে বলে এসএ খতিয়ান ১৯৫৬ সালের জরিপে এ খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়।

আরএস খতিয়ান কি? আরএস-এর অর্থ হলো Revisional Settlement বা সংশোধণী জরিপ এসএ খতিয়ানের পর ঐ আইনের ১৪৪ ধারা অনুসারে যে খতিয়ান প্রকাশিত হয় (বা হবে) তাকে আর এস খাতয়য়ান বলে। খতিয়ান শব্দের অর্থ যা হোল্ডিং শব্দের অর্থ তাই ১৯৫০ সালে State Acquisition(SA) আইন অনুসারে ‘হোল্ডিং’ শব্দটি ব্যবহার করা হয় ভূমি অধিগ্রহন:- কোন স্থবর সম্পত্তি সরকারী প্রয়োজনে বা জনস্বার্থে আবশ্যক হলে উক্ত সম্পত্তি জেলা প্রসাসক কতৃক বাধ্যতামূলকভাবে গ্রহনের বিধান ভূমি অধিগ্রহন নামে পরিচিত। ১৯৫৬ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময় যেসব পাকিস্থনি নাগরিক দেশ ছেড়ে ভারকে গমন করে পাকিস্থান প্রতিরক্ষা সার্ভিস কতৃক বিধি মোতাবেক তাদের শত্রু বলে ঘোসণা করা হয় এবং তাদের এদেশে রেখে যাওযা সম্পত্তিকে শত্রু সম্পত্তি বলে ১৯৭৪ সালে উক্ত সম্পুত্তিকে অর্পিত সম্পত্তি নামকরণ করা হয় জমির পরিমাপ:-কোন অজানা কারনে বাংলাদেশে ভূমি সংক্রান্ত যে কোন কাজই কঠিন ও পেঁচানো এক্ষেত্রে আরেকটি সমস্যা হল দেশের একেক জাইগায় একেক পরিমানগত ভিত্তির উপর নির্ভর করে ভূমি পরিমাপ করা হয় তবে সর্বজজৱনগ্রাহ এ সরকার ঘোষিত পরিমান পদ্ধাতি নিচে উটস্থাপন করা হল।

কত বিঘা জমি থাকলে খাজনা মাপ? 

২৫ বিঘা পর্যন্ত কৃষিজমির খাজনা মওকুফ হাল নাগাদ জমির বিবরণী দাখিল করেছেন, শুধুমাত্র কৃষিজমি যদি ২৫ বিঘা বা তার নিচে হয় তাহলে খাজনা মওকুফের সুযোগ নিন। আর এ কাজে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর ৫ (পাঁচ) টাকার কোর্ট ফি দিয়ে আবেদন করুন। ভূমির পরিমাণ পদ্ধতি -ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলাদি লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজ ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়ে ভূমির পরিমাপ- (১) ডেসিমেল বা শতাংশ বা শতক (২) কাঠা, (৩) বিঘা এবং (৪) একর এই পরিমাপ সর্ব এলাকায় সর্বজন গৃহীত। এটা “সরকারি মান” (Standard Measurement) বলে পরিচিত। উক্ত পরিমাপের কতিপয় নিম্নে প্রদান করা হলোঃ ইঞ্চি, ফুট ও গজঃ ১২” ইঞ্চি = ১ ফুট ৩ ফুট = ১ গজ ভূমি যে কোন সাইজের কেন ভূমির দের্ঘ্য ও প্রস্থে যদি ৪৮৪০ বর্গগজ হয় তাহলে এটা ১.০০ একর (এক একর) হবে। যেমনঃ ভূমির দৈর্ঘ্য ২২০ গজ এবং প্রস্থ ২২ গজ সুতরাং ২২০ গজ×২২ গজ= ৪৮৪০ বর্গগজ। বর্গগজ/বর্গফুট অনুযায়ী শতাংশ ও একরের পরিমাণঃ ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর ধরে ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর ৪৩৫৬০ বর্গফুট= ১ একর ১৬১৩ বর্গগজ= ১ বিঘা ১৪৫২০বর্গফুট= ১ বিঘা ৪৩৫.৬০ বর্গফুট= ০১ শতাংশ ৮০.১৬ বর্গগজ= ১ কাঠা ৭২১.৪৬ বর্গফুট= ১ কাঠা ৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক ২০ বর্গহাত = ১ ছটাক ১৮ ইঞ্চি ফুট= ১ হাত (প্রামাণ সাই) কাঠা, বিঘা ও একরের মাপঃ ১৬ ছটাক = ১/ কাঠা ০.০১৬৫ অযুতাংশ = ১/কাঠা ০.৩৩ শতাংশ বা ০.৩৩০০ অযুতাংশ = ১ বিঘা ২০ (বিশ) কাঠা = ১ বিঘা ১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক = ৬০.৫ কাঠা মৌজা (Mouza) সার্ভের সময় সাধারণত একই রকম ভূ-প্রকৃতির ভৌগলিক এলাকা স্বতন্ত্রভাবে মাপজোক করা হয়। কোন থানা বা উপজেলার এরকম স্বতন্ত্র ভৌগলিক এলাকা বা ভূ-খন্ডই হলো মৌজা। মৌজা জরিপ বা ভূমি ব্যবস্হাপনার একটি একক। 

   
   
   

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *