ই নামজারি বা মিউটেশন অনলাইন আবেদন – আবেদনের পূর্বে আবেদনকারিকে নির্দেশিকা ও সংশ্লিষ্ট লিংক ভালো করে পড়ে নেবার অনুরোধ করা হয়েছে। আপনি যদি এ পোস্টটি ভাল করে পড়েন তবে ই নামজারি করার ক্ষেত্রে খুবই সহায়ক হবে। আপনি নতুন হলেও কোন সমস্যা নাই অনুগ্রহ করে পোস্টটি পড়ুন এবং পোস্টের শেষে ভিডিও যুক্ত করা রয়েছে সেটি দেখে নিন তাতে আবেদন প্রক্রিয়াটি সহজ এবং নির্ভুল হবে। জমি দখলের শাস্তি ২০২২ । সম্পত্তি বেদখল হলে আপনি কি করবেন?

সরকার রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনসহ এতদসংক্রান্ত অন্যান্য আইনের বিধানবলে দীর্ঘকাল পর পর ভূমি জরিপের মাধ্যমে ভূমির মালিকানা স্বত্বলিপি ( মৌজা ম্যাপ ও খতিয়ান) প্রস্তুত করে। জরিপ-পরবর্তী সময়ে খতিয়ানে রেকর্ডীয় ভূমি মালিকের মৃত্যুতে উত্তরাধিকার সূত্রে কিংবা রেকর্ডীয় মালিক বা তার উররাধিকারীগণ হতে ক্রয়-বিক্রয় বা বিভিন্নভাবে হস্তান্তর সূত্রে মালিকানা পরিবর্তনের ফলে উক্ত ভূমিস্বত্ব হালনাগাদ করার জন্য সহকারি কমিশনার(ভূমি)র নিকট নামজারি আবেদন করতে হয়। ভূমির মালিকানা পরিবর্তনের সাথে সাথে সহজে ও দ্রুত নামজারি করার লক্ষ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় অনলাইনে নামজারি ফি পরিশোধের ব্যবস্থাসহ ই-নামজারি সিস্টেম চালু করেছে। ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করার নিয়ম ২০২২ । হোল্ডিং রেজিস্ট্রেশন যে কারণে করবেন

নির্ভুলভাবে ফরম পূরণ এবং সঠিক তথ্য প্রদানের ফলে নামজারি আবেদন নিস্পত্তি সহজতর হয়। বিভিন্ন ভুল বা তথ্যের গরমিলের কারণে নামজারি আবেদন নামঞ্জুর হয়ে থাকে। অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানপূর্বক নামজারি আবেদন ফরম পূরণ ও দাখিল, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংযুক্তি, ফি পরিশোধ প্রভৃতি কাজ নির্ভুল ভাবে সম্পাদনের নিমিত্ত আবেদনকারীকে এই নির্দেশিকা ভালভাবে পাঠ করে ও বুঝে সঠিকভাবে পূর্ব-প্রস্স্তুতি গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। নিচের স্টেপগুলো অনুসরণ করে আবেদন সম্পন্ন করুন। অছিয়তনামা দলিলের নমুনা pdf । যে সকল কারণে অছিয়ত নামা টিকে না

আবেদনের পূর্বে যে সকল বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবেক) সর্বশেষ রেকর্ড অথবা সর্বশেষ নামজারি হতে জমির মালিকানার ধারাবাহিকতা আছে কি না অর্থাৎ মধ্যবর্তী হস্তান্তরের প্রমাণপত্র/বায়া দলিলসমূহ আছে কিনা? খ) আবেদনকারীর দলিলমূলে মালিকানা দাবী ও হিস্যা সঠিক আছে কি না? গ) আবেদিত জমি দখলে আছে কি না? যদি আবেদিত জমি দখলে না থাকে, তাহলে একটি ব্যাখ্যা আবেদনের সঙ্গে প্রদান করতে হবে। ঘ) আংশিক খাস/ অর্পিত/ অধিগ্রহণকৃত আছে কি না? আবেদিত জমি আংশিক খাস/ অর্পিত/ অধিগ্রহণকৃত হলে নিষ্কণ্টক অংশ আলাদাভাবে চিহ্নিত করার প্রমাণক সহ ব্যাখা দিতে হবে। ঙ) আবেদিত জমিতে কোন দেওয়ানী মামলা আছে কিনা ? মামলা থাকলে হস্তান্তরে কোনো নিষেধাজ্ঞা আছে কি না? নিষেধাজ্ঞা নাই মর্মে আদালতের ইনফরমেশন স্লিপ সংযুক্ত করতে হবে। চ) জমিতে সরকারি স্বার্থ আছে কি না? থাকলে কোন ধরণের স্বার্থ আছে, তা নির্বাচন করতে হবে। দাগে সরকারি স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অংশ (খাস / অর্পিত / পরিত্যক্ত / ওয়াকফ / বিনিময় / দেবোত্তর / অধিগ্রহণকৃত / খাসমহাল / কোর্ট অফ ওয়ার্ডস / সরকারি সংস্থা / অন্যান্য) চিহ্নিত করে আবেদিত জমি এর বাইরে হলে কোন অংশে তা চিহ্নিত করতে এবং ব্যাখ্যা প্রদান করতে হবে। ছ) সর্বশেষ অর্থ বছর পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা আছে কি না? ভূমি উন্নয়ন কর হাল নাগাদ না থাকলে আবেদনকারী তা হারাহারি ভাবে বকেয়াসহ হালনাগাদ পরিশোধ করবেন মর্মে ঘোষণা দিতে হবে। জ) আবেদনে বর্ণিত তফসিল জমি এপার্টমেন্ট বা ফ্লোর স্পেস কি না? যদি তা হয় তবে এপার্টমেন্ট নম্বর প্রদান করতে হবে, শুধু জমির জন্য এপার্টমেন্ট/ফ্লোর নম্বর প্রদান করতে হবে না। ঝ) আবেদনকারী/আবেদনকারীগণের এই মৌজায় বর্তমানে কোনো খতিয়ান আছে কিনা? যদি তাদের আবেদিত জমির মৌজায় এক বা একাধিক খতিয়ান থাকে, তাহলে হ্যাঁ নির্ধারণ করে খতিয়ান নম্বর/ নম্বরসমূহ এন্ট্রি করুন। দুটি খতিয়ান নম্বরের মাঝে কমা (,) অথবা সেমিকোলন (।) ব্যবহার করবেন। ঘোষণা প্রদানের পর, জমির তফসিল সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করতে হবে। Dolil Form 2022 । দলিল লেখার নমুনা

দালালের দৌড়াত্ম এড়াতে অনলাইনে আবেদন করুন / হার্ড কপি আবেদন এখন আর গ্রহণ করা হবে না।

নিষ্কন্টক জমির ক্ষেত্রে অবশ্যই অনলাইনে নিজে নিজেই আবেদন করুন। আবেদন পড়তে কোন সমস্যায় পড়লে হেল্প লাইন 16122 তে কল করুন।

ই নামজারি করার নিয়ম । ভূমির ই-নামজারি করার জন্য ব্যবহার নির্দেশিকা ২০২২

Caption: E Mutation Step by step

ই নামজারি করার নিয়ম । যেভাবে জমি খারিজের আবেদন করবেন।

  1. আপনি অনলাইন নামজারি সিস্টেমে ঢুকে পাশাপাশি অনলাইনে আবেদন করুন এবং “আবেদন ট্র্যাকিং” নামে দুটি অংশ দেখতে পাবেন। বাম পাশে “অনলাইনে আবেদন করুন” অংশের নীচে “নামজারি আবেদনের জন্য ক্লিক করুন” লেখায় ক্লিক করে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। তার আগে আপনাকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে হবে।

  2. আবেদন দাখিলের সময় আপনাকে আবেদন ফি ২০/-নোটিশ জারি ফি ৫০/- মোট ৭০/ টাকা শুধুমাত্র অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে। এজন্য আপনি নগদ, রকেট, বিকাশ, উপায়,ভিসা কার্ড, মাস্টার্ড কার্ড সহ অন্যান্য ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করতে পারবেন, বিধায় আবেদন করার সময় সুবিধাজনক একটি মাধ্যমে ৭০/-টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা হাতের কাছে রাখুন।
  3. আবেদন ফরমের প্রথমেই নামজারির জন্য আবেদিত জমিটি আপনি ক্রয়, ওয়ারিশ, হেবা, ডিক্রি, নিলাম, বন্দোবস্ত, অন্যান্য কী সূত্রে পেয়েছেন তা চিহ্নিত করতে হবে। এখনে উল্লেখ্য যে ভূমি মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে অন লাইনে ক্রয়সূত্রে নামজারি আবেদন ফরমটি আরও তথ্য সমৃদ্ধ করেছে, তাই ক্রয়সূত্রে সিলেক্ট করলে আপনার সামনে নতুন একটি ফর্ম আসবে, এতে আপনাকে কিছু বর্ধিত তথ্য দিতে হবে, ক্রমান্বয়ে অন্যান্য সকল সূত্রে আবেদনের জন্য পৃথক পৃথক ফরম ডেভেলপ করা হবে। ক্রয়সূত্রে ছাড়া অন্যান্য সূত্রের ক্ষেত্রে পূর্বতন ফরমটিই চলমান আছে
  4. আবেদিত জমির তথ্য অংশে আপনি ক্রমান্র্বয়ে বিভাগ, জেলা, উপজেলা সিলেক্ট করার পর মৌজা সিলেক্ট করবেন। মৌজার দীর্ঘ তালিকা থেকে আপনার মৌজাটি খুঁজে পেতে মৌজার নাম ও জেএল নম্বর স্মরণ রাখবেন। উল্লেখ্য যে একটি নামজারি আবেদন শুধুমাত্র একটি মৌজার জমি্র মধ্যেই সীমাবদ্ধ। অর্জিত জমি একাধিক মৌজায় হলে প্রতিটি মৌজার জমি নামজারির জন্য পৃথক পৃথক আবেদন করতে হবে।
  5. নামজারির আবেদন সর্বশেষ জরিপ রেকর্ডের ভিত্তিতেইহবে, সেমতে আপনাকে আপনার এলাকার জন্য এসএ/এমআরএস, আরএস/বিএস, মহানগর, দিয়ারা, সিএস যা প্রযোজ্য জরিপটি সিলেক্ট করতে হবে, এজন্য আপনি এ বিষয়ে আগেই নিশ্চিত হয়ে সিলেক্ট করবেন।
  6. আপনাকে জমির খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, আবেদিত জমির পরিমাণ , খতিয়ানে উক্ত দাগে জমির পরিমাণ টাইপ করে দিতে হবে। অনুরূপ ভাবে একই খতিয়ান থেকে বা একই মৌজাভুক্ত একাধিক খতিয়ান থেকে আরও দাগে আরো জমি এই নামজারির সাথে যুক্ত করতে হলে সেক্ষেত্রে “আরও খতিয়ান সংযুক্ত করুন”“আরও দাগ সংযুক্ত করুন” চেপে আরও খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, আবেদিত জমির পরিমাণ , খতিয়ানে উক্ত দাগে জমির পরিমাণ ইত্যাদি টাইপ করে দিতে হবে। নির্ভুল তথ্যভুক্তির স্বার্থে আপনি আপনার ল্যাপটপ/ডেস্কটপ কম্পিউটারে আপনার নামে একটি ফোল্ডার করে তাতে একটি ওয়ার্ড ফাইলে জমির খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, আবেদিত জমির পরিমাণ, খতিয়ানে উক্ত দাগে জমির পরিমাণ , মোট আবেদিত জমির পরিমাণ ইত্যাদি তথ্য অভ্র নিকশ ফন্টে টাইপ করে রাখতে পারেন। জমির পরিমাণ একরে প্রদান করবেন। আবেদনের সময় আপনি তথ্যগুলো কপি-পেস্ট করে ব্যবহার করতে পারবেন।
  7. ফরম পূরণের সকল কাজ সম্পন্ন হলে আপনি দাখিল বাটনে ক্লিক করে আবেদনের একটি প্রিভিউ দেখতে পাবেন। প্রিভিউটি ভালোভাবে দেখে নির্ভুলতা যাচাই করে নিন। যদি কোনো তথ্য সংশোধন করতে হয়, তাহলে আবেদন জমা (দাখিল) বাটন নিশ্চিত করার আগেই প্রয়োজনীয় সংশোধন করে নিতে পারবেন। একবার আবেদন জমা হয়ে গেলে আপনি আর সংশোধন করতে পারবেন না। আবেদন প্রিভিউ এর কপি সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন। (দাখিল) বাটন নিশ্চিত করার পর আবেদন নম্বরসহ একটি পেজ আসবে, যা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন। আবেদন নম্বরটি ট্র্যাকিং নম্বর হিসেবে ব্যবহার করে পরবর্তীতে আপনার এই নামজারির সকল তথ্য অনুসন্ধান করতে পারবেন।

  8. আবেদন জমা হয়ে গেলে আবেদন নম্বর সহ যে পেজ আসবে সেই পেজে আবেদন ও নোটিশ ফি একত্রে ৭০/-টাকা অন-লাইনে জমা করার জন্য মোবাইল ওয়ালেট কিংবা ইন্টারনেট ব্যাংকিং থেকে সুবিধাজনক একটি অপশনে ক্লিক করে অগ্রসর বাটন চেপে নির্দেশনা অনুসরণ করে আপনি নগদ, রকেট, বিকাশ, উপায়,ভিসা কার্ড, মাস্টার্ড কার্ড সহ অন্যান্য ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করে পেমেন্ট করার সুযোগ পাবেন। পেমেট হবার পর আবেদন নম্বর সহ পেমেন্ট কনফার্মেশনের একটি মেসেজ আসবে। এই মেসেজের নীচে থাকা পেমেন্ট রিসিপ্ট বাটন চেপে টাকা জমার রিসিপ্ট পাবেন ও প্রিন্ট করে নিতে পারবেন, তাছাড়া মেসেজের নীজে থাকা আবেদন প্রিন্ট বাটন চেপে আবেদনটি প্রিন্ট করতে বা পিডিএফ কপি সংরক্ষণ করে নিতে পারবেন।

  9. আপনি অনলাইনে শুনানি করতে চাইলে পেমেন্ট করার পর্যায়ে এই প্রশ্নে হ্যাঁ নির্বাচন করবেন অথবা http://oh.lams.gov.bd লিংকে অনুরোধ প্রদান করতে হবে। এ বিষয়ে সহকারি কমিশনার (ভূমি) চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন এবং অনলাইন শুনানির জন্য একটি লিংক আবেদনে প্রদত্ত মোবাইলে পাঠাবেন। শুনানির পূর্বে খসড়া খতিয়ানটি নাগরিক কর্নার হতে দেখা যাবে। খসড়া খতিয়ানে কোন তথ্য ভুল থাকলে শুনানির সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে অবগত করবেন।

  10. সাধারণত একটি ভূমি নামজারি প্রক্রিয়া ২৮ দিনে নিস্পত্তি হয়ে থাকে। সহকারী কমিশনার ভূমি এই আবেদনের চূড়ান্ত অনুমোদনের আদেশ করা পর অফিস সহকারী অনলাইনে খতিয়ান প্রস্তুত করবেন। খতিয়ান প্রস্তুত হলে ডিসিআর (DCR) ফী প্রদানের জন্য সিস্টেমে প্রদত্ত মোবাইলে SMS পাঠানো হবে। এ পর্যায়ে land.gov.bd তে গিয়ে ই-নামজারি পেজে আবেদন ট্র্যাকিং অপশনে বিভাগ সিলেক্ট করে আবেদন নম্বর জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর দিয়ে ট্রাকিং করে আবেদন মঞ্জুর হয়েছে কিনা যাচাই করতে পারবেন এবং পেজে দেয়া মোবাইল ওয়ালেট কিংবা ইন্টারনেট ব্যাংকিং থেকে সুবিধাজনক একটি অপশনে ক্লিক করে অগ্রসর বাটন চেপে নির্দেশনা অনুসরণ করে আপনি নগদ, রকেট, বিকাশ, উপায়,ভিসা কার্ড, মাস্টার্ড কার্ড সহ অন্যান্য ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করে অনলাইনে ডিসিআর (DCR) ফী ১,১০০ টাকা পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন। অনলাইনে ডিসিআর (DCR) ফী ১,১০০ টাকা পরিশোধ করলে অনলাইনেই চালান প্রক্রিয়া শুরু হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালান পরিশোধিত হলে https://mutation.land.gov.bd/ এই লিঙ্ক এ গিয়ে আবেদন ট্র্যাকিং করে খতিয়ান প্রিন্ট এবং ডিসিআর প্রিন্ট কপিটি পাবেন।

ই মিউটেশনে অনলাইন আবেদনে কোন হেল্প লাইন আছে কি?

ভূমি হেল্প লাইন – ভূমি মন্ত্রণালয়ের ০২ নভেম্বর ২০২১ খ্রিস্টাব্দের স্মারক নং ৩১.০০.০০০০.০৪২.৮.০১১.২০-৫৫৯ নির্দেশনা মোতাবেক কিউআর কোডযুক্ত (Quick Response Code) অনলাইন ডিসিআর (Duplicate Carbon Receipt) ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে প্রদত্ত ডিসিআর-এর সমতুল্য এবং আইনগতভাবে বৈধ ও সর্বক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য ও ব্যবহারোপযোগ্য হবে। তাই আপনাকে ভূমি অফিসে গিয়ে কোন ম্যানুয়াল ডিসিআর সংগ্রহ করতে হবে না। নামজারি খতিয়ান আবেদন বিষয়ক তথ্যের জন্য কলসেন্টারের 16122 নম্বরে অথবা ভূমিসেবা সংক্রান্ত সমস্যা জানানোর জন্য https://hotline.land.gov.bd লিংক ব্যবহার করুন।

ই নামজারি ফি ২০২২ । জমি খারিজ করার জন্য কত টাকা পেমেন্ট করতে হয়?