বাংলাদেশ রেলওয়ে আন্ত:নগর ট্রেনগুলো ঢাকা হতে বিভিন্ন সাথে যায়- ঢাকা থেকে ট্রেনগুলো কখন কোথায় যায় সে সম্পর্কে ধারণ নিতে পারেন– সকল আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী ২০২৪

ঢাকা থেকে রাজশাহী যাওয়া ট্রেন কখন? ধুমকেতু এক্সপ্রেস: ধুমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা কমলাপুর স্টেশন থেকে সকাল ৬ঃ০০ মিনিটে ছেড়ে যায়। বৃহস্পতিবার এই ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস: সিল্কসিটি এক্সপ্রেস দুপুর ১৪:৪০ টায় ঢাকা কমলাপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। এ ট্রেনটি রবিবার বন্ধ থাকে তাই দিন ও টাইম টেবিল জেনে বের হবেন।

আন্তঃনগর ট্রেন বলতে কী বোঝায়? সাধারণত একটি আন্তঃনগর ট্রেন হল একটি এক্সপ্রেস ট্রেন যা সীমিত বিরতি এবং দূরপাল্লার ভ্রমণের জন্য আরামদায়ক ভাবে তৈরি করা হয়েছে। আন্তঃনগর ট্রেন কখনও কখনও আন্তর্জাতিক পরিষেবা প্রদান করে। অনেক ইউরোপীয় দেশে ইন্টারসিটি বা আন্তঃনগর শব্দটি ট্রেন নেটওয়ার্কের কাছে একটি অফিসিয়াল ব্র্যান্ড নাম। বাংলাদেশে আন্তঃনগর ট্রেনগুলো এক জেলো হলে অন্য জেলা বা বিভাগে ট্রেনগুলো আপডাউন করে থাকে এসব ট্রেনের সূচী চলুন জেনে নেয়া যাক।

কেন ট্রেনে যাতায়াত করবেন? পরিবেশ-বান্ধব ভ্রমণের ক্ষেত্রে রেল ভ্রমণ ক্লাসের প্রধান। ট্রেনগুলি কম শক্তি খরচ করে এবং গাড়ি বা বিমান ভ্রমণের তুলনায় কম ক্ষতিকারক দূষক উত্পাদন করে ৷ একটি Amtrak ট্রেনে চড়ে আপনার গ্যাস বাঁচাবে এবং আপনার গাড়ির দৈনন্দিন পরিধান এবং ছিঁড়ে যাবে। ট্রেন যাত্রা খুবই নিরাপদ এবং ট্রেন একস্থান হতে অন্য স্থানে পৌছানো যায়।

ঢাকা টু জেলা ভিত্তিক আন্ত:নগর ট্রেনের সূচী ২০২৪ । এক শহর থেকে অন্য শহরে ভ্রমণ, বা শহরগুলির মধ্যে ঘটছে এমন কিছু কেই আন্তঃনগর(intercity) বলে।

প্লেনে ভ্রমণ করা দ্রুত এবং আরও সুবিধাজনক, তবে এটি আরও ব্যয়বহুল এবং চাপযুক্ত হতে পারে । অন্যদিকে, ট্রেনে ভ্রমণ সাধারণত সস্তা এবং আরও আরামদায়ক, তবে অনেক বেশি সময় নিতে পারে।

আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেনের সময়সূচি ডাউনলোড

আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেনের সময়সূচি ২০২৪ । বাংলাদেশ থেকে ভারত যাবেন যে ট্রেনের মাধ্যমে জেনে নিন

  1. মৈত্রী এক্সপ্রেস (৩১০৭)
  2. মৈত্রী এক্সপ্রেস (৩১১০)
  3. বন্ধন এক্সপ্রেস (৩১৩০)
  4. মৈত্রী এক্সপ্রেস (৩১০৭)
  5. মিতালীএক্সপ্রেস (৩১৩১)
  6. মৈত্রী এক্সপ্রেস (৩১০৭)
  7. মৈত্রী এক্সপ্রেস (৩১১০)
  8. বন্ধন এক্সপ্রেস (৩১৩০)
  9. মিতালী এক্সপ্রেস (৩১৩১)

ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের টিকিটের মূল্য কত?

ঢাকা থেকে কক্সবাজারে শোভন শ্রেণির টিকিটের মূল্য ৬৯৫ ও স্নিগ্ধা এসি চেয়ারের মূল্য এক হাজার ৩২৫ টাকা। আর কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২৫০ টাকা ও স্নিগ্ধা এসি চেয়ারের ভাড়া ৪৭০ টাকা। এই ট্রেনে মোট ১৬টি কোচ রয়েছে। ভাড়া নির্ধারণে ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব বিবেচনা করা হয়েছে ৫৩৫ কিলোমিটার। এই পথে দ্বিতীয় (সাধারণ) শ্রেণির ভাড়ার ১২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে সর্বনিম্ন ১২৫ টাকায় ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়া সম্ভব হবে। যদিও মেইল ও কমিউটার ট্রেনের ভাড়া এর থেকে বেশি। মেইল ট্রেনে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে ভাড়া দিতে হবে ১৭০ টাকা। আর কমিউটার ট্রেনে কক্সবাজার যাওয়ার ভাড়া ২১০ টাকা নির্ধারণ করেছে রেলওয়ে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *